গৌরী প্রসন্ন মজুমদার লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
গৌরী প্রসন্ন মজুমদার লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
Kaharba Noy Dadra Bajao Lyrics কাহারবা নয় দাদরা বাজাও লিরিক্স মান্না দে Manna Dey

Kaharba Noy Dadra Bajao Lyrics কাহারবা নয় দাদরা বাজাও লিরিক্স মান্না দে Manna Dey


কাহারবা নয় দাদরা বাজাও
কন্ঠঃ মান্না দে
কথাঃ গৌরপ্রসন্ন মজুমদার
সুরঃ মান্না দে

কাহারবা নয় দাদরা বাজাও
উল্টো পাল্টা মারছ চাঁটি
শশীকান্ত তুমিই দেখছি
আসরটাকে করবে মাটি।

রোশনী বাঈয়ের পায়ের পায়েল
কলজেটাকে করুক ঘায়েল
আমার পদ্মপাতায় লাগবে না দাগ
কলঙ্কপাঁক যতই ঘাঁটি (আহ)।

গোলাপ জল দাও ছিটিয়ে,
গোলাপ ফুলের পাপড়ি ছড়াও
ভুলতে যে চাই বুকের জ্বালা
রক্তে নেশার আগুন ধরাও।

প্রতি রাতের এই যে আসর
এই তো আমার জীবন বাসর
আমার ইচ্ছে করে শূন্যে উঠে
মেঘের উপর দিয়ে হাঁটি (আহ)।


Jodi Kagoje Lekho Naam Lyrics যদি কাগজে লেখ নাম লিরিক্স মান্না দে Manna Dey

Jodi Kagoje Lekho Naam Lyrics যদি কাগজে লেখ নাম লিরিক্স মান্না দে Manna Dey


যদি কাগজে লেখ নাম
কন্ঠঃ মান্না দে
কথাঃ গৌরপ্রসন্ন মজুমদার
সুরঃ নচিকেতা ঘোষ

যদি কাগজে লেখ নাম, কাগজ ছিড়ে যাবে
পাথরে লেখ নাম, পাথর ক্ষয়ে যাবে
হৃদয়ে লেখ নাম, সে নাম রয়ে যাবে।

হৃদয় আছে যার সেই তো ভালোবাসে
প্রতিটি মানুষেরই জীবনে প্রেম আসে।
কেউ কি ভেবেছিল শ্যাম কে ভালোবেসে
রাধার ভালোবাসা কাহিনী হয়ে যাবে।
হৃদয়ে লেখ নাম, সে নাম রয়ে যাবে।

গভীর হয় গো যেখানে ভালোবাসা
মুখে তো সেখানে থাকে না কোনো ভাষা।
চোখেরও আড়ালে মাটির নিচে ওই
ফোল্গু চিরদিনই নিরবে বয়ে যাবে।
হৃদয়ে লেখ নাম, সে নাম রয়ে যাবে।
যদি কাগজে লেখ নাম, কাগজ ছিড়ে যাবে
পাথরে লেখ নাম, পাথর ক্ষয়ে যাবে
হৃদয়ে লেখ নাম, সে নাম রয়ে যাবে।


   Coffee House Er Sei Adda ta Lyrics কফি হাউজের সেই আড্ডাটা লিরিক্স মান্না দে Manna Dey

Coffee House Er Sei Adda ta Lyrics কফি হাউজের সেই আড্ডাটা লিরিক্স মান্না দে Manna Dey


 কফি হাউজের সেই আড্ডাটা
কথাঃ গৌরী প্রসন্ন মজুমদার
সুরঃ সুপর্ণ কান্তি ঘোষ
কন্ঠঃ মান্না দে

কফি হাউজের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই, আজ আর নেই
কোথায় হারিয়ে গেল সোনালী বিকেলগুলো সেই, আজ আর নেই।

নিখিলেশ প্যারিসে মইদুল ঢাকাতে নেই তারা আজ কোন খবরে
গ্র্যান্ডের গীটারিস্ট গোয়ানিজ ডিসুদা ঘুমিয়ে আছে যে আজ কবরে
কাকে যেন ভালোবেসে আঘাত পেয়ে যে শেষে পাগলা গারদে আছে রমা রায়
অমলটা ধুঁকছে দুরন্ত ক্যান্সারে জীবন করেনি তাকে ক্ষমা হায়।।

সুজাতাই আজ শুধু সবচেয়ে সুখে আছে, শুনেছি যে লাখপতি স্বামী তার
হীরে আর জহরতে আগাগোড়া মোরা সে, বাড়ি-গাড়ী সবকিছু দামী তার
আর্ট কলেজের ছেলে নিখিলেশ সান্যাল বিজ্ঞাপনের ছবি আঁকত,
আর চোখ ভরা কথা নিয়ে নির্বাক শ্রোতা হয়ে দি সুজাটা বসে শুধু থাকত।।

একটা টেবিলে সেই তিন চার ঘন্টা চারমিনার ঠোঁটে জ্বলত
কখনো বিষ্ণু দে কখনো যামিনী রায় এই নিয়ে তর্কটা চলত
রোদ-ঝড়-বৃষ্টিতে যেখানেই যে থাকুক কাজ সেরে ঠিক এসে জুটতাম
চারটেতে শুরু করে জমিয়ে আড্ডা মেরে সাড়ে সাতটায় ঠিক উঠতাম।।

কবি কবি চেহারা কাঁধেতে ঝোলানো ব্যাগ মুছে যাবে অমলের নামটা
একটা কবিতা তার হলো না কোথাও ছাপা পেল না সে প্রতিভার দামটা
অফিসে সোস্যালে ম্যামেচার নাটকে রমা রম অভিনয় করত
কাগজের রিপোর্টার মইদুল এসে রোজ কি লিখেছে তাই শুধু পড়ত।।

সেই সাতজন নেই আজ টেবিলটা তবু আছে, সাতটা পেয়ালা আজও খালি নেই
একই সে বাগানে আজ এসেছে নতুন কুঁড়ি শুধু সেই সেদিনের মালী নেই
কত স্বপ্নের রোদ ওঠে এই কফি হাউজে কত স্বপ্ন মেঘে ঢেকে যায়
কতজন এলো গেল কতজনই আসবে কফি হাউজটা শুধু থেকে যায়।।